শুভেন্দু অধিকারীর জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান শিবির আমরা দাদার অনুগামীদের

15th December 2020 11:55 am বাঁকুড়া
শুভেন্দু অধিকারীর জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান শিবির আমরা দাদার অনুগামীদের


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  থ্যালাসেমিয়া রোগীদের সাহায্যার্থে দাদার অনুগামীদের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির ।এই মুহূর্তে গোটা রাজ্য জুড়ে বহু চর্চিত শুভেন্দু অধিকারী ।  তবে আগামী দিনে তিনি কোন রাজনৈতিক দলে অংশগ্রহণ করবেন নাকি নিজেই কোন রাজনৈতিক দল খুলবেন তার জন্য দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে । আর এই রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যেই এবার শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামীরা বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ব্লাড ব্যাংকে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করলেন । তাদের দাবি এক ফোঁটা রক্তের অভাবে অনেক মুমূর্ষ রোগীকে মৃত্যুবরণ করতে হয় হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াতে হয় রোগী ও রোগীর আত্মীয়দের । আর সে কথা মাথায় রেখে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের সাহায্যার্থে দাদার অনুগামীদের এই বিশেষ উদ্যোগ । আজকের রক্তদান শিবিরে ৫০ জন দাদার অনুগামী স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেন । গোটা রাজ্য জুড়ে দাদার অনুগামীর সংখ্যা যে ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে আজকের রক্তদান শিবির তাই প্রমাণ করলো । সুদীপ চক্রবর্তী নামে দাদার এক অনুগামী বলেন , দাদার জন্মদিনে এবং থ্যালাসেমিয়া রোগীদের সাহায্যার্থে আমাদের এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির । তবে আগামী ৫ তারিখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিনেও তারা রক্তদান শিবিরের আয়োজন করবেন বলে জানান তিনি ।

 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।